তুমি আমায় ভালোবাসো প্রীতি?
তোমার চোখে আমার দৃতি!
সমুদ্র সফেন দগ্ধতা!
আমায় ঘিরে ধরেছে না পাওয়ার জড়তা
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
আমারও একটা জীবন আছে!
আমারও একটা স্বপ্ন আছে..।
আমিও ভাসতে জানি,
আমিও হাসতে জানি!
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
আজ এ বৃষ্টির স্নিগ্ধ সুবাসিত ক্ষণে
তোমাকে ভীষণ মনে পড়ছে!
পাহাড়ের গা বেয়ে আজ ঝর্ণা ঝরে
আমার হৃদয়ে ঝরো তুমি, শুধুই তুমি!
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
কত ঋণ পড়েছে বাকির খাতায়,
কত শোধ জমেছে হৃদয়ের পাতায়
আমি তোমার কাছে ভালোবেসে ঋণী
অথচ তুমি আমায় ভালোইবাসোনি!
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
তুমি কি জানতে চেয়েছো?
কত ভালোবাসি তোমায়?
তুমি মানতে চেয়েছো?
তোমার ঠোটে আমার চুম্বন!
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
তোমরা তো আমায় সুখ দাওনি..
দিয়েছো বেদনার নীলাদ্রি বিষ!
আকাশ বেলায় গোধূলী দাওনি..
দিয়েছো না ফেরার চিঠি ক্লিষ
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
আজন্মের পদাঘাতে,
ক্রদণ জলাঘাতে!
দিয়েছে এ ঋণ বুক ভরে,
আজ ঝরে অঝোর আষার ঝড়ে!
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
কেনো দিয়েছো এ শেকল গর্জন
কেনো দিয়েছো নিহত বেদনার
নগ্ন পাপে মোড়া গন্ধম..
আমি ক্ষুধার্ত বটে, যাপিত শ্রোতে!
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
হায় বিধাতা, নদীর টলমল জল দিয়েছো
দিয়েছো এ শরীরে পিপাসা,
জলাসুর অভিশাপ দিয়েছে,
জলাতঙ্গে ভুগছি তোমার সেবক..
ভোগ করছি তৃষ্ণার্ত নরক যন্ত্রণা!
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
তাও যদি তুমি নরক দাও আমায়
আমি মিলিয়েছি তোমার জীবন খেলায়
তোমার কলের পুতুল হয়েছি..
ভেঙেছি গলার স্বর..তোমায় ডাকতে!
হায় বিধাতা তুমি আমায় জীবন দিয়েছো!
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
তোমরাও তো জানতে,
আমার একটা জীবন আছে..
আমার একটা স্বপ্ন আছে
আমিও একটা মানুষ তবে..
অমানুষের বেড়াজালে বন্দী…
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
কে বলেছে আমি তোমার?
আমাকে ঘিরে ধরেছে না পাওয়ার জড়তা!
মেঘে মেঘে কেটেছে কত প্রহর!
বৃষ্টিতে ভিজে আজ হওনা তুমি আমার!
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
শহরে শহরে জলাতঙ্ক ছড়ায়,
যৌনতার জলাতঙ্ক!
কুকুরের চেয়েও অধম লোলুপ..
জ্বিহব বের করে লালসা!
এ শহরে ভালোবাসা নেই
আছে শুধু শরীর সম্ভোগের গন্ধ!
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
বাতাসে নগ্ন হাসি ভগ্নাশয়ে
অন্ধকারে কে হাত বাড়ায় কৃশকায়?
মর্গে পড়ে আছে এক বন্দী শরীর
লাশের ভীড়ে সে এক কৃকলাস
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
কফিনে পেড়েক ধ্বনী শব্দে
ডোম এসে লাশকাঁটে পেরেক ঠুকে!
নিশ্বাসের বিশ্বাস জাপটে ধরে,
তোমাকে আরও একবার উঠে দাঁড়াতে হবে
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
তুমি তবুও তার কাছে যাও না
শোনো না তার অন্তরের যাতনা
তুমি তবুও তার কথা শোনো না
তার হৃদয়ে কিলবিল করে অদ্ভুত যন্ত্রণা
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
সে সইবে কিভাবে ছুরির আঘাত
ব্লেডের রক্তে যে ভয় পায় নগ্নাঘাত
যার কপালে সূর্য রেখা হাতড়ে বেড়ায়
নরক নগ্নতা জমেছে বিবর্ণ খেলায়
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
তুমি তবুও তার কাছে যাও না
শোনো না তার অন্তরের যাতনা
তুমি তবুও তার কথা শোনো না
তার হৃদয়ে কিলবিল করে যন্ত্রণা
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
হায় প্রেমিকা তুমি তার কাছে যাও না
শেষকান্নায় বিলীন হওনা
বৃষ্টিও তো তোমায় ভালোবেসেছিলো
অন্ধকারে চুমু খাবে কার গালে?
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
তবুও তুমি তার কাছে যাও না..
সে যে পড়ে আছে মর্গের এক কোণে
বিবর্ণ এক ক্যাডাভার হয়ে তোমার প্রতিক্ষায়!
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
কারাগারের শেকল আটকে দাও,
দাও মুক্তির প্রভাত রাঙায়,
অথবা দাও সন্ধ্যে আলোয় বিসর্জন
বিভোল নিভেছে হৃদয় প্রদীপ
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
এ শহরে ভালোবাসা নেই
আছে শুধু শরীর সম্ভোগের গন্ধ!
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
মেঘে মেঘে জড়ায় আকাশ
বাতাসে ফিসফিস; তোড়জোড়ে নগ্ন ঝড়!
মর্গে পড়ে আছে; প্রেমিক তোমার।
অথবা বলতে পারো..এ এক ব্যর্থ ক্যাডাভার!
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
শহরে শহরে জলাতঙ্ক ছড়ায়,
যৌনতার ভগ্নতায় কুন্ঠিত সব!
কুকুরের চেয়েও অধম লোলুপ..
জ্বিহব বের করে লালসা!
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
“এক দুঃস্বপ্নে ফুঁটেছে ভোর
বিলীন হয়েছে নির্ঝর নক্ষত্র নিরবে!
যে নক্ষত্রকে খুঁজে পাবে না কেউ
গানের প্রতিটা ছন্দে!”
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
আমার একটা অসুখ আছে
নিশি রাতের সাথে!
চোখ কচলানো রাত্রিবেলায়
নেশাতুর ঘুম ঝিঁঝিঁরা !
মাথায় ঘোরো তুমি!
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
বাজারে হুড়োহুড়ি,তাড়াতাড়ি
হাঁকডাক, কোথা যাও?
মিছিলের গান, হরতাল, অবরোধ ধর্মঘাট
কত কি বয়ে যায়, সয়ে যায় কত ঘাত
তাও মাথায় ঘোরো তুমি!
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
আমি হেরে গেলেই খুশি হও তোমরা,
আমার অন্তর্দহণে তোমাদের এত সুখ
হৃদয়ের গভীরের যাতনায় ফোঁটেনি মুখ!
আমি হেরে গেলে কেন খুশি হও তোমরা?
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
আমার বড্ড দেরী হয়ে গিয়েছে প্রিয়তমা
চোখের নিচে নির্ঘুম কালশিটে
পত্রে পত্রে খোঁজের তাগিদ,
এদিকে আমি নেমেছি অন্বেষণে
আমার সময় নেই প্রিয়তমা!
– আশিক মাহমুদ রিয়াদ
হৃদয়ে পাথুরে যন্ত্রণার মাকড়
শিকড় ছড়িয়ে সারা স্বরে,
জোনাক জ্বলে তোমার ঘরে
ধূসর ঝাপসা চোখে তোমার শহরে
করুণ সাইরেণে ছোটে আমার খবর
আমার সময় নেই প্রিয়তমা!
– আশিক মাহমুদ রিয়াদ
সময়ের বেড়াজালে কত কিছু আসে
কত পার্থিব ডাকে সাড়া দিতে হয়,
একদিন অপার্থিব ডাক আসে,
প্রভুর ডাকে সারাদিয়ে মানুষ জন্মে আরেকবার
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
তুমি কি আমায় ভালোবাসবে নিবেদিতা?
বৃষ্টিসুখের প্রণয় রেশে, হুড খোলা রিক্সায়
তোমায় নিয়ে কত স্বপ্ন ঘুরে বেড়ায় মাথায়
তুমি আছো হৃদয়ের যাপিত খাতায়!
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
আমি ঠিক কতটা বড় হয়েছি?
হারিয়েছি সুখের স্মৃতি,
আমি ঠিক কতবার জন্মেছি?
প্রত্যেকদিনই তো একটু করে মরছি!
–আশিক মাহমুদ রিয়াদ
পূর্ণবৃত্ত, পরাবৃত্তের সন্ধিক্ষণে
আমি এক ব্যর্থ বৃত্তকোণ!
আমি তো বৃত্ত হতে চেয়েছিলাম
ঘুরবো বলে তোমার কক্ষপথে!
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
আমি যেন আজ স্তব্ধ।
গুনে খাওয়া অঙ্গ দেয়ালের ওপারে।
মাথার পিছনে মগজ গুলো,
যেন চিরতরে বিছানায় বন্দি।
– তানভীর ইমন
তোমার চুলের সেই গন্ধটা না পেলে,
আমার নিশ্বাস নিতে কষ্ট হতো।
আজ বসন্তের বাতাসে,
তোমার চুলের গন্ধটা অনুভব করছি।
– তানভীর ইমন
গন্ধটা যেন পাল্টে গেছে,
তোমার চেহারার মায়াটা,
কেমন ফ্যাকাশে অনুভব করছি ।
– তানভীর ইমন
তোমারো কি পড়ে মনে
রিকশায় হাত চেপে ধরে আমি, ছাড়তে চাইতাম না
তোমারো কি পড়ে মনে
দুপুরবেলা রোদে পুড়ে আমি, দাঁড়িয়ে থাকতাম।
-কাজী জোহাদ (বাগধারা)
“বৃষ্টির ফোঁটাতে
একাকিত্ব জীবনের মতো নিঃস্ব হয়ে থাকা
নীরবে সয়ে থাকা হায়!
তোমার অন্ধকারে যে স্বপ্ন বয়ে চলে
তারে কি আর ধরা যায়।”
-কাজী জোহাদ (বাগধারা)
তার নামে কবিতা লিখি
স্বপ্ন বুনি চোখে ৷
তার বিরহ জ্বালায় অামার
ব্যাথা বাড়ে বুকে ৷
-মুহাম্মদ ফারহান ইসলাম নীল
দুহাত তুলে খোদার কাছে
অামি চাই তাকে ৷
এক জনমে সে যেন
শুধু ভালোবাসে অামাকে ৷
-মুহাম্মদ ফারহান ইসলাম নীল
অনেক কাল তোমার দেখা হয়নি
সরীসৃপের মতো পথ চলছি যেন
অনেক কাল তোমার স্পর্শ পাইনি
খারাপ সময় এত বেশি খারাপ কেন?
-আশকীন
অনেক কাল তোমার ঠিকানায় যাইনি
গন্তব্যহীন ভবঘুরে তো নই আজ আমি
অনেক কাল কেটেছে এমনি এমনি
মনের সমুদ্রে হয়নি প্রেমের সুনামি।
-আশকীন
অনেক কাল পাশে বসে দেখিনি তোমার মুখ
শুনেনি কোলে রেখে মাথা, ভালোবাসার কথা
অনেক কাল বুঝেনি, তোমাকে না পাওয়ার দুখ
পাওয়ার সুখ, তোমাকে নিয়ে প্রেমের ঘর গাঁথা।
-আশকীন
অনেক কাল চুল সরিয়ে দেখিনি কানের দুল
বাহানায় বারবার হাত ধরে দেখিনি ঘড়ির কাঁটা
অনেক কাল পরে বুঝলাম ছিল আমারই ভুল
তোমার বাড়ির রাস্তা ছেড়ে অন্য গলিতে হাঁটা।
-আশকীন
ক্রিং ক্রিং হর্নে জেগে উঠা শহরের অলিগলি নিস্তব্ধ হয়ে
ছেড়ে দিয়েছিল সব সখ্যতার আলাপন।
স্যুট টাই বেঁধে কর্ম যুদ্ধে ব্যাগ বহন করা রনবীরের
মোড়ে মোড়ে ভীর করা নিষিদ্ধ ছিলো।
-কাজী আশিক ইমরান
কেন জানি খুব ভয় হয় আমার দিনশেষে,
যদি হুট করে হারিয়ে যায় না ফেরার দেশে!
ভয় হয় খুব যদি হারায় দূরে
আর ফিরবো না এই শহরে
-জিয়াউল মোস্তফা জিসান
জানি আমাকে অনেকেই কত ভালবাসে,
যেদিন চলে যাবো ওই নীরব কোটরে
খুব জানতে ইচ্ছে হয় বারে বারে;
কেহ কি খুঁজবে আমায় নিপুণ আদরে?
–জিয়াউল মোস্তফা জিসান
হয়তো সেদিন কারো কারো মায়াকান্না হবে
কেউ বা শেষবারের মত আমায় ডাকবে,
আমায় ছুঁতে চাইবে;একটিবার বলতে চাইবে
এই ওঠো বলছি,অনেক ভালবাসি তোমায়।
-জিয়াউল মোস্তফা জিসান
কিন্তু আমি তো সেদিন অসাড় থাকবো,
থাকবে না কোন অনুভূতি
কে কতখানি ভালবাসে,কে কেমন কাঁদছে;
কিছুই শুনবো না আমি।
জীবনে কত প্রাণের সাথে মিলেছি খুব কাছে,
সেদিন আমার মনে হবে এই সব ছিল মিছে!
-জিয়াউল মোস্তফা জিসান
তোমাকে ভীষন অপছন্দ আমার,
অথচ,গেলো কয়েকটি বছর তুমি
আমারই পছন্দের ছিলে!
তোমাকে ভীষন ঘেন্না লাগে আমার,
তুমি মিথ্যে অভিনয়ের মঞ্চ কাঁপানো প্রেমিকা!
-কামরান চৌধুরী
তোমাকে ভীষন অবিশ্বাস করছি আমি,
অথচ একদিন তুমিই ছিলে আমার বিশ্বাস!
তোমাকে ভীষন কষ্ট দিতে ইচ্ছে হয়!
অথচ,কষ্ট দিয়ে আমি কাপুরুষ হতে চাইছি না!
-কামরান চৌধুরী
তোমাকে ভীষন অভিশাপ দিতে ইচ্ছ হয় আমার!
তবুও তোমায় প্রার্থনাতে রেখেছি আমি শতবার!
তোমাকে ভীষন রকমের চাইছি না এই আমি!
অথচ গেলো কয়েকটি বছর তুমিই ছিলে আমার চাওয়ার একমাত্র কারন!
-কামরান চৌধুরী
ঠিক কতটুকু কষ্ট পেলে সুখের চাদরে মোড়াবে তুমি?
আমি ঠিক ততটাই কষ্টে ডুবে যেতে চাই
তোমার সুখ চাই, তোমাকে সুখী দেখতে চাই।
বেশ তো! খুশির ছায়ার রেশ তোমার মুখ আঁচড়ে দিয়েছে।
-আরিফুর রহমান রাজু
বেশ তো! খুশির ছায়ার রেশ তোমার মুখ আঁচড়ে দিয়েছে।
হাসিমুখে তোমাকে দেখতেও খারাপ লাগছে না,
আগে তো হাসিমুখে এতো সুন্দর লাগেনি।
লেগেছিলো কি কখনো?
-আরিফুর রহমান রাজু
তুমিহীনা,
মেলাতে পারি না গানের ছন্দ,
ভাঙ্গতে পারি না মনের দ্বন্দ্ব!!
উড়াতে পারি না পরশের ফাগুন,
নিভাতে পারি না হৃদয়ের আগুন!
-ফারহানা ইয়াসমিন
তোমার অনুপস্থিতিতে!
পিপাসিত হয়ে রই তোমার খোঁজে,
তোমার উপস্থিতিতে,
পুলকিত হয়ে রই তোমার নয়নে!!
-ফারহানা ইয়াসমিন
ধরো বছর কুড়ি পরে-
আবার যদি আমাদের দেখা হয়
মুখোমুখি,কোন পালতোলা নৌকায়
যদি দেখা হয় শরতের শুভ্র কাশ বনে
তখন কি তুমি মুখ লুকিয়ে নিবে গোপনে!
– সাবিকুর সিফাত
ধরো বছর কুড়ি পরে-
আবার যদি ঢেউ ভাঙে এসে পায়
সাগরের নীল ছোঁয়ায় ছোঁয়ায়
যদি দেখা হয় তখন রাতের কোন জোছনায়
সঙ্গে পা বাড়াবে কি জলে ভেজা বালুকায়
-সাবিকুর সিফাত
ধরো বছর কুড়ি পরে-
আমরা আর আমরা নই,আমরা তখন অন্য দুটি কেউ
একই সাগর একই আকাশ ঠিক,শুধু-মনের কোণে অন্য রকম ঢেউ।
-সাবিকুর সিফাত
রোজই স্বপ্নে একটা নীল পাখি-
ডেকে যায় মোহনীয় ঠোটের আবেদনময়ী সুরে;
পিপাসিত মনো দেওয়ালের কার্নিশ ধরে।
-জয়ন্ত মল্লিক
রোজই স্বপ্নে একটা নীল পাখি-
ডেকে যায় মোহনীয় ঠোটের আবেদনময়ী সুরে;
পিপাসিত মনো দেওয়ালের কার্নিশ ধরে।
-জয়ন্ত মল্লিক
একদিন পৃথিবীর কাছে উন্মুক্ত হবে
তোমাদের উত্তাল পদধ্বনি আর ভাঙা পাঁজরের আর্তনাদ।
সেদিন ঝড় উঠবে,রঙীন কার্পেট ছিড়ে যাবে তান্ডবে।
যবনিকা আনবে তোমাদের ঔদ্ধত্য পদধ্বনির।
-জয়ন্ত মল্লিক