শরীরের দুপুরি সোহাগে পা আর পদাবলীর নরম সিদ্ধান্ত নিয়ে হেঁটে চলে বুধ-সন্ধ্যা।
আমি দেখছি বিশল্য পাহাড়ের গায়ে বৃহস্পতির মেয়েটি উদযাপন করছে সিন্ধু পরিবর্তন।
প্যারাগ্রাফের লাইন বরাবর অসামান্য ভায়োলিন অর্থহীন ঝরে পড়ে উর্বর মাটির বিপ্রতীপে।
নীল ছায়াপথ। পাথরের ফলকে পীতাম্বরী হাওয়ার ঝকঝকে ভিড়ে শ্রী-বাঁশি বাজছে মাথুরকোণে। একটি প্রশ্রয় রয়েছে।
সেদিনও বলার ছিলো, ভালো থেকো।
আমি চিল্কাশ্বাস নিচ্ছি, আর পাশেই স্বাতীর কান্না ঢাকা ঝিনুক ঢেউ।
জানোনা আজও,
শ্রীরাধিকার নিরীহ চোখ অনিবার্য ভাবে ছুটছে আমার ক্রাইসিস নিয়ে। পিছনে এডিটেড হচ্ছে বড়ে গুলাম আলি খাঁ আর স্যাক্সোফোন…
বিষ্ণুপুর বাঁকুড়া , পশ্চিমবঙ্গ ।