ক্যাপশনগুলো কি কপি করতে পারবেন?
প্রিয় পাঠক, শুভেচ্ছাগ্রহণ করুন। এই ক্যাপশনগুলো লিখেছেন আশিক মাহমুদ রিয়াদ । ক্যাপশনগুলো লিখতে এবং তা আপনাদের জন্য সাজাতে এই লেখকের নিত্যান্তই সময় ব্যয় হয়েছে। তবে আপনাদের কথা বিবেচনা করে ক্যাপশনগুলো উন্মুক্ত করে দেওয়া হলো। অর্থাৎ আপনারা বিনাঅনুমতিতে ক্যাপশনগুলো নির্বিঘ্নে ব্যবহার করতে পারবেন। তবে লেখকের বিনীত একটি অনুরোধ। ক্যাপশনগুলো ফেসবুকে শেয়ার করের সময় অবশ্যই যথাযথভাবে লেখকের নাম উল্লেখ করে দিবেন। এতে লেখক আপনাদের জন্য লেখার আরও আগ্রহ পাবে। সবার প্রতি শুভ কামনা। নতুন নতুন কবিতা গল্প ও ক্যাপশনের বিশাল সমারোহে যুক্ত থাকতে চাইলে পাশের লাল রঙের বেল বাটনে ট্যাপ করে সাবস্ক্রাইব করতে নিতে পারেন। শুভ কামনা!
শহরে শহরে জলাতঙ্ক ছড়ায়,
যৌনতার জলাতঙ্ক!
কুকুরের চেয়েও অধম লোলুপ..
জ্বিহব বের করে লালসা!
এ শহরে ভালোবাসা নেই
আছে শুধু শরীর সম্ভোগের গন্ধ!
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
বাতাসের স্নেহ, পায়ে শুড়শুড়ি দিয়ে যায়
মানুষ ভাসে স্বপ্নে; যাপিত আকাঙ্খায়।
তিমির রাত্রি জ্বলে প্রদীপ শিখায়,
স্বপ্ন সেখায় অট্টালিকা? সেই তো কৃশকায়!
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
কারাগারের শেকল আটকে দাও,
দাও মুক্তির প্রভাত রাঙায়,
অথবা দাও সন্ধ্যে আলোয় বিসর্জন
বিভোল নিভেছে হৃদয় প্রদীপ
তিমির হয়েছে নগ্ন প্লাবন..
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
ডোম এসেছে? জ্বালিয়েছে মোমবাতি
নেশার ঘোরে এদিক ওদিক কত আহাজারি!
বাইরে দাঁড়ায় স্বজন-সুজন; মুক্তির দরজায়
শেষ মুক্তির আগে প্রদীপ রাঙিও
আগর ঘ্রাণে নিশ্চল ঘ্রাণ!
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
এ তো আমার শরীর নয়,
হারের ব্লেডে ধার কমেছে..
চোখে ভাসে না অলীক কল্পনা,
পাপের লালসায় বন্দি আমি..
মুক্তি দেয়নি জড়তা..
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
বাংলা শর্ট ক্যাপশন – Bangla Short Caption
প্রেমিকা তোমায় দিয়েছি উপহার
আমার হারের স্বর্ণালঙ্কার..
যত্নে রেখো আমায়..
অথবা যদি ছোঁও আমায়
নিশ্চিহ্ন জড়তায়;
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
বিদিশা ও বিদিশা
সাঝ-সন্ধ্যে বেলায়,
তোমার চোখের কোণে
সরলতায় মেঘ জমেছে..
আমি আছি; না না! থেকেও নেই..
শোও তুমি কার তলায়?
কার সাথে যাও তুমি?
নগর-ফরিং এর মেলায়।
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
মেঘে মেঘে জড়ায় আকাশ
বাতাসে ফিসফিস; তোড়জোড়ে নগ্ন ঝড়!
মর্গে পড়ে আছে; প্রেমিক তোমার।
অথবা বলতে পারো..এ এক ব্যর্থ ক্যাডাভার!
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
আমার একটা অসুখ আছে,
নিশ্বাস চাপে বুকের ঘোরে,
খুব দুপুরে, গুপ-চুপুরে
তুমি আসো সন্তপর্ণে!
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
ঝুমুর বাজে ঝুম ঝুম ঝুম!
আলসে দুপুর, নিদ্রাবিহ্বল
উড়ে যায় ঘুমচুম! কোথা যাও?
একটু দাঁড়াও, হৃদয় হরণ করো
তারপর না হয় যাও!
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
আমার একটা অসুখ আছে
নিশি রাতের সাথে!
চোখ কচলানো রাত্রিবেলায়
নেশাতুর ঘুম ঝিঁঝিঁরা !
মাথায় ঘোরো তুমি!
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
রাত্রি আওয়াজ, নিশ্চুপে ঘুমঝুমে
বাইরে বৃষ্টি পড়ে নাকি?
জানলা খোলো, হিমেল হাওয়ায়
তোমায় আমি জাপটে ধরি
কল্পনার, আল্পনায় কে জেনো গান গায়
চুপিসারে? ফিসফিস, গুপচুপ!
তোমার ভারী নিশ্বাস!
মাথায় ঘোরো তুমি!
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
বাজারে হুড়োহুড়ি,তাড়াতাড়ি
হাঁকডাক, কোথা যাও?
মিছিলের গান, হরতাল, অবরোধ ধর্মঘাট
কত কি বয়ে যায়, সয়ে যায় কত ঘাত
তাও মাথায় ঘোরো তুমি!
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
মিছিলে মিছিলে নাকি প্রণয় হয়,
শান্ত, পথে ধীর পায়ে হাটি।
আমি সর্বহারা এক যুবক দ্রীতি!
ঘুরি আমি দেউলিয়া হয়ে,
বাউল বেশে যাযাবর!
আর মাথায় ঘোরো তুমি!
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
যতদূরে তোমার স্নিগ্ধ পায়ের পদধূলী
মেঘ-বাতাসে ফিনফিনে স্বপ্ন স্নেহ
আকাশে মেঘ সেজে তোমার কোমল মুখ
ঠোটে এঁকেছে হীমশীতল স্নেহ।
তুমি আমায় জরা দেবে কোমলতা?
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
শহরে শহরে শয়তান নেমেছে,
নরকের আগুনে দাউ দাউ করে জ্বলছে ফাগুন
ভালো হয়েছে অসৎ, নষ্ট হয়েছে বিবেক
শহরে রাজপথে, বিবেকের মগডালে
বাসা বেঁধেছে ক্যান্সার! তুমি কী জানো না?
শহরে শহরে নেমেছে শয়তান,
উল্লাস ধ্বনীতে পথভ্রষ্ট হয়েছে নিশ্বাস।
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
সূর্য্য ডোবার পরেই অন্ধকার আসে;
ভুলে যাও কেন পশ্চিম আকাশের বার্তা!
দিনের শুরুর আগে পূণ্যের পূব আকাশে!
শহরে শয়তান নামলেও, ইশ্বর আছেন অন্তর্জামে!
এ শহর ও শহর জরাজরি, ছিন্ন বিভিষিকার জীর্ণ ধরাধামে!
কপালে আঙুল ছুঁয়েছে মাদুল ঋণ!
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
Sad caption Bangla: বাংলা সেড ক্যাপশন ২০২৪
নিজেকে সাজাও আজ,
নিজের মতো করে,
ভীষণ কষ্ট দাও, রাতজ্বরে
ওদিকে চেয়ে দেখো,
স্বাক্ষাৎ কেউ, ঠায় দাঁড়ায়ে।
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
ডুবে যাও, অসুখ-শ্রীঘরে।
কলমে ফিসফিস, দুঃখ বলো কারে?
সব মিলেমিশে তাই,
একটা সিগারেট চিৎকারে!
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
মৃতদেহ ডাক পাঠায়,
ভীষণ পাপের বোঝায়!
সিলিফিস আর গনোরিয়ায়
নেক্রোপলিসে ঘুরে বেড়ায়
নেক্রোফিলিয়া রাক্ষস!
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
বাইরে বৃষ্টি আজ কাঁদে,
রাক্ষস আজ হাসে,
নারকীয় ক্ষোভে,
শয়তান ঘুরে ভেসে
সম্ভোগের নগ্ন নদীতে।
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
তাও যদি মনে পড়ে আমায় তোমার,
চিঠি লিখো রক্ত দিয়ে,
শিহরণ ভেজা কামনায়,
তুমি আমায় মনে রেখো মৌনতায়।
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
ডাকবাক্সে ফিসফিস
কবিতায় আজ বিষফিস
মাথাজুড়ে টুপটাপ, গুপচুপ।
এসো ছন্দ মেলাই, জীবন অংকে।
দুঃখ চাপি আজ, লাশকাটা ঘরের ব্লেডে।
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
তুমি আমায় আদর করো উষ্ণ হাতে শীতল অলীকে,
তুমি আমায় আদর করো প্যারাফিন ছোঁয়া অঘোর অসুখে,
তুমি আমায় আদর করো বসন্তের স্নিগ্ধ বাতাসে
তুমি আমায় আদর করো বিষণ্যে ডুবে থাকি যখন।
তুমি আমায় আঁদর করো, জ্বর কাতুরে শরীর যখন!
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
তুমি তুমি তুমি! আমায় ধরো, আদর করো, চুমু খেও।
শেষ রাতের স্নিগ্ধ আবেশে, তোমার নিষ্পাপ মুখ।
তোমার স্নিগ্ধ চেহারায় মিশে আছে অদ্ভুত জড়তা।
তুমি যেন পবিত্র, স্নিগ্ধ সুন্দর উড়ো বাতাসের নিঃশর্ত মুক্তি
আমি তোমাতেই মুক্তি চাই, অশোকের জেলখানায়,
আমার বিচার তুমিই করো। তাও তুমি আমায় আদর করো।
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
চোখের তারায় চোখ রেখে, তুমি আমায় পাগল করো।
ঝড়ের মতো প্রলয় হয়ে প্রেম বাতাসের খেয়াল হয়ে
তুমি আমায় আঁদর করো! তুমি আমায় ধরে রাখো
শরীর ছোঁয়ার কাঁতরতায়, তুমি আমার সকাল হয়েও
অশান্তির ঝড় ঝাপ্টায়, তুমি আমায় ভালোবেসো
চৈত্রের অতৃপ্ত খরায় !
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
তুমি আমায় আঁদর করো মেঘ ফুরানোর আগে,
তুমি আমায় জাপটে ধরো আষাড় রাতের বজ্রপাতে।
তুমি আমায় শুধু ভালোবেসো, বৃষ্টি নামার আগে।
সবটুকু ঋণ শোধ করে দেব আজ,
ঘুমহীন মাঝরাতে।
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
তুমি আমায় আঁদর করো, শেষ বিকেলের অভিযোগে
তুমি আমায় জাপটে ধরো, অন্ধকারে ভয় পেলে
অন্ধকারে ভয় কিসের মেয়ে, আছি তোমার পাশে।
আমি তোমায় আঁদর করি, ঘুমকাতুরে মগ্ন ঘ্রাণে।
তুমি আমায় একটু আঁদর করো, রাত ফুরানোর আগে!
প্রণয় শিখায় জ্বলছে আগুন, অন্তরে ফুটেছে ফাগুন।
শিহরণের প্রতিরাতে, তুমি আমায় আঁদর করো
মেঘ ফুরানোর আগে!
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
লাল পারের মেয়ে!
তুমি কি জানতে তোমার বাহুডোরে যে গোলাপ ফুঁটেছে
সেখানে কাটারদল ফিসফিসিয়ে তোমার হৃদয় চোষে।
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
তুমি আমায় পাপী বলতে পারো কিংবা অভাগা।
চায়ের দোকানে বাকির নামে যার হয় হালখাতা
তাকে কি তোমায় পাওয়ার শোভা পায়?
কি অদ্ভুত রং মিশেলে হৃদয়ের গহিণে
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
বাড়লে বয়স,
সম্পর্কের নাহি করতে
বৃথা খরচ, নষ্ট সময়ে ভ্রষ্ট পথ।
হয় তার ক্ষয়, হয় তার ক্ষয়,
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
সবকিছু বদলে যায় বয়সের সাথে সাথে আগে জিদ ধরতাম আর এখন ধৈর্য ধরি।
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
কেউ কাউকে ঠকাস না ভাই!
নিজে ঠকলে বুঝবি কাছের মানুষদের কাছ থেকে ঠকার কি মজা!
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
সময় হারিয়েছি..হারিয়েছি কত কি..!
বটবৃক্ষ হারিয়ে আমি হয়েছি অনাথ দিশাহারা!
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
দিক ঠিক রেখে নৌকা ছেড়ে দিলে কূল পাওয়া যায়। কূলে বাঘ, বাঘের ভয়ে সন্ধ্যে হয়। কিন্তু সেই ঘাটে কেঁদে চোখ ভিজালেও কোন কিছুই করার থাকে না।
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
এ শহর ও শহর কত শহরে কত গান যে শহরে টাকা ওড়ে, লালসার বুক চিরে যে শহরে মৃতদেহ হাটে নরকের পথ ধরে যে শহরে ভালোবাসা খোঁজে যৌনতার গন্ধ রন্ধ্রে রন্ধ্রে কালো নেকড়ের থাবা। সে শহরে তুমি থাকো কেমন করে সুখলতা?
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
তুমি কি দেখতে পারো? তোমার শহরে আমার ক্ষত দেয়াল বেয়ে নামে গুইসাঁপের থুথু টাকার বাণে মেলে দেহ, অথচ টাকার অঙ্কে হেরে যায় ক্ষুধার্ত!
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
তোমার শহরে চন্দ্রমল্লিকা সাজানো অট্টালিকায় আজ অঝোরে ধরে নিস্তব্ধতার চরম শিৎকার তোমার দেয়ালে ঠায় দাঁড়িয়ে আমি, দেয়াল দেখে বৈষ্যম্যতার?
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
বেস্ট বাংলা ফেসবুক ক্যাপশন
আমি বড্ড অসহায় অপরাজিতা… আমি অসহায় একা, রোডলাইটের মতো আমি অসহায় একা, এক কাপ চায়ের ক্ষত! আমি অসহায় একা, শেষরাতের বাদলা জ্বরে আমি বড় অসহায় একা, ভেজা কাক হয়ে! -আশিক মাহমুদ রিয়াদ
রাতের অন্ধকার ঘিরে ধরে চারপাশ.. চোখ দুটো অসাঢ় হয়ে আসে.. ঝুম ঝুম নিঝুম বিহ্বল শব্দে.. আমি প্রতিরাতে খুন হয়ে যাই.. কল্পনার আল্পনায় তোমার ছবি এঁকে।
—আশিক মাহমুদ রিয়াদ
কারাগারের শেকল আটকে দাও, দাও মুক্তির প্রভাত রাঙায়, অথবা দাও সন্ধ্যে আলোয় বিসর্জন বিভোল নিভেছে হৃদয় প্রদীপ তিমির হয়েছে নগ্ন প্লাবন..
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
পথ হারিয়ে! পেরিয়ে কয়েক ক্রোশ! অশোক নক্ষত্র পানে ছুঁটে পঞ্চক্রোশ! ভরদুপুর, সন্ধ্যেরাত পেড়িয়ে মধ্যরাত, তোর শরীর সম্মোহনের আক্রোশ!
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
কে করে তোর রক্তপানে সম্ভোগ? কত দিন এলো গেলো,
কত রাক্ষস মরে গেলো! আমি গেলাম ভালোবেসে, হিংস্র একা পশুর মত
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
তোমাদের জীবন স্রোতের পিচঢালা রাস্তঘাট, শহুরে লেকের শ্যাওলাকে একটি প্রশ্ন করি! এ শহর কি শুধুই তাদের? এ শহর কি শুধুই ঘাতের?
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
পিচঢালা রাজপথ আমায় উত্তর দেয় না! জল জোস্ননার শোকে, স্ট্রিট লাইটের আলোর ঝলকানিতে শ্যাওলা আমার চোখে চোখ রাখে না!
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
সম্বিত হই! কিঞ্চিত ভীতিবিহ্বল হয়ে বসে থাকি! চোখ জুড়ে নেমে আসে অপার অন্ধকার!
তার আগে খাতা কলম বের করে কিছু একটা লিখি! আজ শোনাই তবে এ অকালবোধনের গান!
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
বাড়লো বয়স! কেটে গেলো কত দিন!
কত বর্ষা এলো গেলো! মাঘের শীতে কাঁপলাম ভীষণ
পড়ে রইলাম রাস্তার ধারে, কখনো অঘোরে ঘুমিয়ে, জাগলাম এক বিভীষিকাময় বিক্ষুব্ধ শহর!
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
কিংবা চাই বাঁধ ভাঙা বাউন্ডুলে হৃদয় নিয়ে-
সবুজের পথে পথে ধীর পায়ে মুগ্ধতায় হেঁটে চলতে!
যত বিষ ঢুকেছে আমার শরীরে,
যত উটকো পঁচা, দুর্গন্ধের শ্লেষ জমেছে আমার মাথায়!
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
কতদিন খাইনি সুখের চাল!
কত দেখেছি জীবন সংগ্রাম,
কত ব্যর্থতার গল্প, শুনেছি কত রূপকথার গল্প!
অথবা শ’খানেক উদাহরণ-
প্রতিযোগিতার মিথ্যা হালচাল!
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
শহর তবে মুক্তি দাও আমায়!
জীবন আমায় মুক্তি দাও এবার!
দাহ করো অথবা দিও দাফন।
ক্ষমা করো এবেলায়,
আমি হতে পারিনি শহুরে পাষাণ ।
-আশিক মাহমুদ রিয়াদ
বাছাইকৃত সেরা ক্যাপশন (Sad Caption Bangla) 2024
১. কাউকে আঘাত করার আগে একটু ভেবে নেয়া উচিৎ। আঘাতটা কোথায় করছি, আঘাতের পরিমাপ কত, যাকে করছি সে সহ্য করতে পারবে কিনা, বেঁচে থাকবে না মরে যাবে।
২.অস্বীকার করতে পারবে কি?
ভালোবাসতে চেয়েছি,
ভালোবেসেছি, তুমি
ভালোবাসনি
১১. আমি সবার মন ভালো
রাখার চেষ্টা করি,
কিন্তু সবাই ভুলে যায়
আমারও একটা মন আছে।
১২. যে বৃষ্টির ফোঁটা তোমায় আজ
নতুন প্রেমের স্পর্শ মাখায়,
সেই বৃষ্টির ফোঁটায় পুরাতন প্রেম
দুচোখের জল লুকায়।
১৩. মন ভাঙ্গলে চোখের কোনে
আছড়ে পড়ে ঢেউ ,
বুকে কতটা কান্না চাপা থাকে,
জানতে পারেনা কেউ ।
১৪. মনে ছিলো কতো স্বপ্ন ,
ছিলো কতো আসা..
সব কিছুই মিথ্যে ছিলো
তোমার ভালোবাসা।
১৫. সুখ নামের ছোট্ট নৌকায় আমি দুঃখের মাঝি,
আমার কষ্টের ভাগ নিতে কেউ হয়না রাজি,
এ জীবনে চলতে গিয়ে পাইনি সুখের দেখা,
শান্ত নদীর মাঝে আমি তাই একা।
১৬. ধীরে ধীরে যত বয়স বাড়ছে
না পাওয়ার গল্পেরা
তত বুকে পাথর চেপে বসছে।
১৭. কষ্টে ভরা জীবন আমার, দুঃখ ভরা মন,
মনের সাথে যুদ্ধ করে আছি সারাক্ষন!
১8. খালি হাতে এসেছি, খালি হাতে যাবো,
ভাবিনি এই পৃথিবীতে এত কষ্ট পাবো,
বন্ধু বলো, বান্ধবী বলো, কেউ আপন নয়,
ক্ষনিকের মেলা-মেশা সবই অভিনয়।
১9. মানুষ তখনই নিখোঁজ হয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলে;
যখন তাকে বোঝার মতো কেউ আর থাকে না!
২0. ঝরে যাওয়া পাতা জানে।
স্মৃতি নিয়ে বাঁচার মানে।
হয়তো বা আমি ঝরে যাবো
সময়ের তালে তোমার মনে।
২১. যেখানে স্বপ্ন আমাদের
এক করতে পারে না
সেখানে বাস্তবতা তো নির্মম।
২২. মানুষের মুখের ভাষা যখন
অসহায় হয়ে যায়
তখন চোখের জল
কথা বলে।
২৩. কষ্ট ছাড়া কেউ অশ্রু ঝরাতে পারে না,
ভালবাসা ছাড়া কোন সম্পর্ক তৈরি হয় না..
জীবনে একটা কথা মনে রেখো,
কাউকে কাঁদিয়ে নিজের স্বপ্ন সাজানো যায় না।
২৪. ছেড়ে গিয়েও স্মৃতির মাঝে
ডুবিয়ে রাখে যে।
কামনা করি স্মৃতি ছাড়াই
ভালো থাকুক সে।
২৫. কার ভিতরে কেমন মানুষ
লুকিয়ে আছে সেটা
শুধু সময় বলে দেয় …
২৬. ভালোবাসার মানুষের দেওয়া সব কষ্টই মেনে নেওয়া যায়,
শুধু মেনে নেওয়া যায়না, তার চলে যাওয়ার কষ্টটা।
২৭. এ কেমন অবাক পৃথিবীতে বাস করি,
ভালোবাসার কথা বলার মত দুই একজন থাকলেও,
তা বোঝার মত কেউ নেই ।
২8. মধ্যবিত্ত ঘরের ছেলের
পকেট ভর্তি টাকা থাকে না!
থাকে মাথা ভর্তি টেনশন !
২9. তীরটা যখন বুকে ঢুকলো তখন
একটুও কষ্ট পায়নি,
যখন দেখলাম মানুষটা
আমারি পরিচিত তখনই কষ্ট পেয়েছি।
৩0. হাসি সব সময় আনন্দের অনুভূতি বোঝায় না,
এটা মাঝে মাঝে এটাও বোঝায়
যে আপনি কতটা কষ্ট লুকোতে পারেন!
৩১. চায়ের কাপে ভেজানো বিস্কুট
একটাই শিক্ষা দেয়।
কারোর প্রতি এতটাও ডুবে যেওনা
যাতে নিজেকেই
ভেঙে পরতে হয়।
৩২. জীবনে বড়ো ধাক্কায় তাদেরই
চোখের জল শুকিয়ে যায়।
যে সব মানুষেরা খুব ছোট ছোট বিষয়ে
ইমোশনাল হয়ে কেঁদে ফেলে ,
৩৩. যে ধোঁকা দেয়,
সে চালাক হতে পারে!
তবে যে ধোঁকা খায়,
সে বোকা নয়, সে বিশ্বাসী!
৩৪. চাঁদ তুমি শুনবে কি
আমার মনের কথা ?
সত্যি বলছি আমিও যে
তোমার মত একা..!
তাহলে একলা
কিভাবে থাকতে হয়,
তা শিখে নাও।
৩৫. জন্ম হয় একবার মরণ হয় একবার,
ভালোবাসা হয় একবার, মন ভাঙে একবার,
যদি সব কিছু হয় একবার,
তবে আমি কেন মিস করি বারবার?
৩৬. নিজেকে যদি শক্তিশালী করে
তুলতে চাও।
৩৭. তারার সাথে থাকি আমি, চাঁদের পাশাপাশি,
আজব এক মানুষ আমি দুঃখ পেলেও হাসি!
৩৮. সাগরের বুকে আছে সহস্র ঢেউ,
তোমায় কত মিস করি জানে না কেউ,
সূর্য দেবে আলো যত দিন,
তোমায় মিস করবো আমি ততদিন।
৩৯. হারিয়ে গেছে অনেক কিছু সকাল থেকে রাত,
হারিয়ে গেছে পাশাপাশি আঁকড়ে ধরা হাত,
হারিয়ে গেছে প্রথম প্রেমে টুকরো হওয়া মন,
চলতে চলতে হারিয়ে গেছে বন্ধু কতজন।
৪০. নদীর কষ্ট হয় জল শুকিয়ে গেলে,
গাছের কষ্ট হয় পাতা ঝরে গেলে,
রাতের কষ্ট হয় চাঁদ হারিয়ে গেলে,
আর মানুষের কষ্ট হয় আপনজন ভুল বুঝলে।
৪১. তুমি বলেছিলে পৃথিবী বদলে
গেলেও বদলাবেনা তুমি,
সেই কথা বোকার মত বিশ্বাস
করেছিলাম আমি,
আজ পৃথিবী ঠিকই আছে
শুধু বদলে গেছো তুমি।
৪২. মন তাকেই পছন্দ করে
যে ভাগ্যে থাকে না !
৪৩. ছেড়ে দিলে যদি ভালো থাকে
তাহলে ছেড়ে দাও,
কারন ভালো রাখার নাম
ভালোবাসা ।
৪৪. চিৎকার করে কখনও নিজেকে
নির্দোষ প্রমাণ করা যায়না!
মাঝে মাঝে চুপ থাকতে হয় !
৪৫. সবকিছু বদলে যায় বয়সের সাথে সাথে আগে জিদ ধরতাম আর এখন ধৈর্য ধরি।
৪৬. তোমার মধ্যে সব ছিলো-
শুধু আমাকে বুঝার মতো,
তোমার একটা হৃ’দয় ছিলো না।
—জুনিয়র কাদির
৪৭. সম্পর্ক হল কাচের মতো।
মাঝেমাঝে এক করতে গিয়ে ব্য’থা পাওয়ার চেয়ে ভা’ঙ্গা রাখাই শ্রেয়।
৪৮. হঠাৎ করেই আল্লাহ আপনাকে এতোটা খুশি করবেন যে, আলহামদুলিল্লাহ বলে খুশিতে কে’দে ফেলবেন ইনশাআল্লাহ।
৪৯.জানি হয়তো তোমাকে আর কোনদিনই আমার করে পাওয়া হবে না। তবুও তোমাকে পাওয়া না পাওয়ার যোগ বিয়োগের অঙ্ক করে যাই রোজ।
৫০.আমার না, খুব ইচ্ছা করে তোমার বাসার গেটে লিখে দিয়ে আসি- এই ফ্যামিলিতে ভালোবাসার কোন মূল্য নেই, কর্তব্যের দোহাই চলে শুধু।
রেদওয়ান মেহেদী
৫১.কিছু মানুষ আছে যারা জেদ বজায় রাখতে গিয়ে সম্পর্ক হারিয়ে ফেলে। আবার এমন কিছু মানুষ আছে সম্পর্ক বাঁচিয়ে রাখতে গিয়ে নিজের আত্মসম্মান হারিয়ে ফেলে।
৫২.পৃথিবীর সবচেয়ে জঘন্যতম বাজে অভ্যাস হলো, কারো কাছ থেকে তিব্র অবহেলা পেয়েও তাকে ছাড়তে না পারা।
৫৩.ভালোবাসি বলে কাউকে মিথ্যে স্বপ্ন দেখাবেন না, কারণ স্বপ্নটা যখন ভেঙে যায় তখন মানুষটা মৃত্যু কাছাকাছি চলে যায়।
৫৪.মাঝে মাঝে নিজেকেই খুব মনে পরে, কি ছিলাম আর কি হয়ে গেলাম।
৫৫.তুমি আমার হঠাৎ মনে পড়া কেও নাহ, তুমি সর্বদাই আমার মনে থাকা একজন।
৫৬.ভিতরে ভিতরে একদম শেষ হয়ে যাচ্ছি। কাউকে কিছু বলতে পারছি না। অজানা কষ্ট কুঁড়ে কুঁড়ে খাচ্ছে। চিৎকার করে কাঁদতে ইচ্ছা করছে কিন্তু কাঁদতেও পারছি না। কাউকে বোঝাতে পারছি না কেমন আছি কি করছি কিভাবে কাটছে আমার দিন। শুধু এটা জানি আমি ভালো নেই, সত্যি আমি ভালো নেই।
৫৭.কারও ব্যক্তি স্বাধীনতা কেড়ে নিয়ে তাকে, খুব ভালোবাসি বলাটা একধরনের মানসিক রোগ।
৫৮.এক জীবনে আপনাকে ভালোবাসা ছাড়া
আমি আর কোন অন্যায় করিনি।
৫৯.কিছু জিনিসকে নিজের মতো করে ছেড়ে দেন। যা হওয়ার এমনিই হবে, মনে রাখবেন Overthinking Will Kill Your Happiness.
৬০. ২০২৩ আমাকে এমন কিছু মানুষে আসল রূপ দেখিয়েছে, যাদেরকে আমি জীবনে ভালো জানতাম বলতেও ঘৃণা হয়।
৬১.রাখতে পারলে সবাই থাকে কথাটা ভুল। তুমি তার পায়ে ধরে রাখলেও সে থাকবে না, যদি তার থাকার ইচ্ছা না থাকে।
৬২.
একটা সময় ছিলো।
কিছুক্ষণ অনলাইনে না থাকলে কথা বলার জন্য পা’গ’ল হয়ে জাইতো, কল এর উপর কল দিতে থাকতো, পাগ’লের মতো ছট’ফট করতো!
কিন্তু এখন ২ দিন ৫ দিন ১ মাস অনলাইনে না আসলেও কারো কিছু যায় আসে না।
কেউ আর বার বার কল দিয়ে বলে না,
কই ছিলা?
লাইনে আসছো না কেনো??
কতো কল দিচ্ছি।
৬৩.বাঁচার মঞ্চে অদরকারি চরিত্র তারাই যারা তোমায় অযথা কষ্ট দেয়!
৬৪.যে আমাকে বুঝাইত-
ভালোবেসে সবাই ছে’ড়ে যায় না,
সেও আমাকে ছে’ড়ে গেছে!
৬৫.মন একবার ভা’ঙতে শুরু করলে,
আগের মত আর গোছালো হয়ে ওঠে না!
৬৬.তোমার মধ্যে সব ছিলো-
শুধু আমাকে বুঝার মতো,
তোমার একটা হৃ’দয় ছিলো না।
লেখা: জুনিয়র কাদির
৬৭.তোমাকে একজন পেয়েছে মানে, আরেকজন কি বীভৎস ভাবেই না তোমাকে হারিয়েছে।
৬৮.নিজেকে সামলে নেওয়ার জন্য একটা মুচকি হাঁসি আর দীর্ঘশ্বাস’ই যথেষ্ট।
৬৯.পুরুষ কোন দিন প্রিয়জন হয় না, মৃত্যুব আগ পর্যন্ত প্রয়োজন হয়েই থেকে যায়।
৭০.তুমি বলেছিলে প্রিয়!
তোমার-আমার মা’ঝে কেউ নেই।
অথচ খোঁ’জ নিয়ে দেখলাম!
তোমার-আমার মা’ঝে সবাই আছে।
শুধু আমি-ই নে’ই!
লেখাঃ কাবেরী কয়াল
৭১.মনের টান থাকলে কখনো বিচ্ছেদ হয় না, স্বপ্ন দুজনের হলে কখনো অপূর্ণ থাকে না।
৭২.তুমি আমার না তাই বলে কি তোমায় ভালোবাসা যাবে না? তোমায় পেলে হয়তো জানাই হতো না যে, তোমায় এতো ভালোবাসি। তাই এই অপ্রাপ্তিটাই আমার প্রাপ্তি।
৭৩.কি অদ্ভুত এক ব্যাপার- কোনো এক বেইমানের জন্য আমরা বিশ্বাসী মানুষটা কেউ বিশ্বাস করে উঠতে পারি না!
৭৪.তোমাকে হারিয়ে নিজেকে ভুলতে বসেছি অথচ তোমাকে ভোলা হলো না!
৭৫. ১ ঘন্টা কথা না বলে থাকতে পারা মানুষটা আজ দিনের পর দিন কথা না বলে থাকে।
৭৬.আমরা সবাই চাই প্রিয় মানুষ সবটা জুড়ে থাকুক, মন টা ভালো রাখুক; কিন্তু দিন শেষে তারা অসুখের কারণ হয়ে যায়।
৭৭.আজকাল সম্পর্ক মেপে মেপে কথা বলতে হয়।
৭৮.পথ কখনো হারিয়ে যায় না, হারিয়ে যায় একসাথে হাঁটার মানুষ।
৭৯.চেনা রাস্তায় চেনা মানুষ যখন ভীষণ অচেনা হয়ে ওঠে তখন কথা না বাড়িয়ে, দূরত্ব বাড়ানোটাই শ্রেয়, এতে সময় এবং সম্মান দুটোই বাঁচে।
৮০.এমনও অনেকের সাথে আপনি দেখা করে ফেলেছেন, যাদের সাথে আপনার জীবিত অবস্থায় আর কখনোই দেখা হবে না।
৮১.পৃথিবীতে কেউ কারো আপন নয়,
যেটা হয় সেটা কিছু সময়ের অ’ভিনয়।
লেখা: এ.পি. সায়েদ নুর
৮২.
তোমার চোঁখের দু-একফোঁটা চোখের জলে তার কি যায় আসে বলো? সে’তো তোমার অ’শ্রুধারা ভালোবাসা বুঝবেনা, যেখানে তোমার অনুভূতির কোনো মূল্য সে দেয়নি। তার কাছে তোমার চোঁখের জল সাধারণ জলের মতই মনে হবে। তাহলে কেন এতো আবে’গ তোমার তার প্রতি? সে’তো চায়ই তাঁকে ছাড়া তুমি ভালো থাকো, তাহলে তুমি কেন বুঝনা তার মনের অনুভূতি?
লেখা: এ.পি. সায়েদ নুর
৮৩.তারপর তুমি ব’দ’লে গেলে,
আর আমার কাছে ব’দ’লে গেল ভালোবাসার সংজ্ঞা!
৮৪.তুমি চলে যাওয়ার পর মনের উঠোন
জুড়ে ১২ মাসই ভয়া’বহ বৃষ্টি!
সেই বৃষ্টির পানিতে ডুবে ম’র’ছি আমি!
৮৫.কিছু মানুষ বারবার সেখানেই ফিরে যায়,
যেখানে সে বারবার ক’ষ্ট পায়।
৮৬.মানুষের সাথে পরিচয় হওয়ার আগে যদি ৩০ সেকেন্ডের একটা trailer দেখা যাইতো।
৮৭.সে’তো চায়ই তাঁকে ছাড়া তুমি ভালো থাকো, তাহলে তুমি কেন বুঝনা তার মনের অনুভূতি?
৮৮.কাউকে ভালোবাসলে প্রথম মূহুর্ত’টাই আমাদের ভালোভাবে শান্তি-স’স্তি দেয়, বাকিটুকু মূহুর্ত দু’পক্ষের অ’ভিমান আর অ’ভিযোগ করতে করতে কে’টে যায়।
৮৯.
আ’বেগকে পাশ কাটিয়ে
বি’বেককে নিয়ে সংসার করা উচিত,
কারন আ’বেগ ক’দিনের স’স্তা মোহমায়া
আর বি’বেক বাস্তবতার সরলরেখা।
লেখা: প্রিয়ন্তি মুনা
৯০.হাসির আড়ালে লুকিয়ে ফেলেছি আমার জীবনের সব একাকিত্বের গল্প।
৯১.আশেপাশে অনেক মানুষ থাকলেও মাঝে মাঝে তোমার শুন্যতায়-ই যেন দমবন্ধ হয়ে আসে।
৯২.মন থেকে কিছু মানুষকে মুছে ফেলেছি। দেখা হবে, কথা হবে, চলা ফেরাও হবে কিন্তু কখনো মনে জায়গা হবে না।
৯৩.তোমার কোন দোষ নেই, অতিরিক্ত আশাগুলোই আমার ভালো না থাকার কারণ।
৯৪.অতীত দিয়ে কখনো মানুষকে বিচার করবেন না। মানুষ শিখে, মানুষ বদলায়, মানুষ এগিয়ে যায়।
৯৫.আর কেউ তাকে স্পর্শ করবে তার হাত ধরবে তার পাশাপাশি হাটবে। আর কেউ তাকে বলবে আমি তোমাকে ভালোবাসি। এসব ভাবলেই আমার চারিদিক অন্ধকার হয়ে আসে
৯৬.কাউকে ঘৃণা করার মতো সময় বা মানসিকতা কোনটাই নেই আমার। গুরুত্ব পেলে খুব ভালবাসবো আর অবহেলা পেলে চুপচাপ অনেক দূরে সরে যাব।
৯৭.যেখানে কারো থাকার ইচ্ছেটা শূ’ন্য!
সেখানে তাকে রাখার তী’ব্র চেষ্টা করাটাই বো’কামী।
-আয়ান হাসান
৯৮.কতটা মানসিক যন্ত্রণা নিয়ে ঘুরাফেরা করি, তা একমাত্র আমি আর আমার আল্লাহ জানে।
৯৯.
আমি তোমায় বিশ্বাস করেছিলাম বলে তুমি আমায় ঠ’কালে, তুমিও একদিন কাউকে বিশ্বাস করবে সেও তোমাকে ঠ’কাবে!
লেখা: এ আর আকাশ
১০০.
তুমি বলেছিলে প্রিয়!
তোমার-আমার মা’ঝে কেউ নেই।
অথচ খোঁ’জ নিয়ে দেখলাম!
তোমার-আমার মা’ঝে সবাই আছে।
শুধু আমি-ই নে’ই!
১০১.
চার দেওয়ালের বন্দিশালায়
একটি রাতের পাখি,
স্বপ্ন ডানায় উড়ান ভরে
আকাশ দিয়ে ফাঁকি
– জয় গোস্বামী
১০২.
প্রতিদিন কিন্তু ইচ্ছেকে পুড়িয়ে মারি প্রতিদিন কিছু ইচ্ছেকে পাঠাই নির্বাসনে, ভালবাসা কি ভীষণ প্রতারক হৃদয় ভেঙেছে যার সেই জানে।
– জয় গোস্বামী
১০৩.
শোনো, আমি রাত্রিচর। আমি এই সভ্যতার কাছে এখনো গোপন করে রেখেছি আমার দগ্ধ ডানা; সমস্ত যৌবন ধরে ব্যধিঘোর কাটেনি আমার। আমি একা দেখেছি ফুলের জন্ম মৃতের শয্যার পাশে বসে, জন্মান্ধ মেয়েকে আমি জ্যোস্নার ধারণা দেব বলে এখনো রাত্রির এই মরুভুমি জাগিয়ে রেখেছি।
– জয় গোস্বামী
১০৪.
সমুদ্র? না প্রাচীন ময়াল? পৃথিবী বেষ্টন করে শুয়ে আছে।
তার খোলা মুখের বিবরে অন্ধকার।
জলের গর্জন।
– জয় গোস্বামী
১০৫.
যদি শাখা থেকে নীচে ফেলে দেয় তোকে?’
কী আর করব? জড়িয়ে ধরব ওকেই
বলো কী বলব, আদালত, কিছু বলবে কি এরপরও?
‘যাও, আজীবন অশান্তি ভোগ করো!
– জয় গোস্বামী
১০৬.
কলঙ্ক, আমি কাজলের ঘরে থাকি
কাজল আমাকে বলে সমস্ত কথা
কলঙ্ক, আমি চোট লেগে যাওয়া পাখি
বুঝি না অবৈধতা।
– জয় গোস্বামী
১০৭.
পৃথিবীর এ অপার্থিব মায়া,
নীল জল, সবুজ অস্তাচল
ফানুসের মতো স্বপ্ন,
উড়ে বেড়ায় নীল দূর আকাশে।
তুমি নেই বলে কল্পনা আজ ফ্যাকাসে
– আশিক মাহমুদ রিয়াদ
১০৮.
সন্ধ্যা নীল জেগে থাকে আশা,
দীর্ঘশ্বাস জমে রোডলাইটে, রাস্তারা সব একা!
—আশিক মাহমুদ রিয়াদ
১০৯.
নীল আলোরা জেগে থাকে মহাকালে,
ধূসর রঙে রাঙা এই বসন্তে,
কেউ কেউ প্রেমিক পায়,
কেউ কেউ প্রেমিকা পায়,
কেউ আবার একা হয়ে বসে থাকে,
বিষণ্যতা চাপা ধূসর রঙে!
—আশিক মাহমুদ রিয়াদ
১১০.
কখনো কখনো বদলে যেতে হয়,
কখনো খোলস পাল্টাতে হয়,
কষ্ট চেপে রাখতে হয়, মিথ্যে হাসতে হয়।
জীবন বদলে যায় সময়ের ফেরে।
—আশিক মাহমুদ রিয়াদ
১১১.
জমে থাকা ব্যথা, মৃতদের চিঠি উড়ে আসে।
কল্পনায় ডুবে থাকা সুখ পাখির মৃত্যু হয়।
কেউ কেউ মরে যেতে চায়,
সবাই চাইলেও মরতে পারে না।
—আশিক মাহমুদ রিয়াদ
১১২.
আমি কি তোমায় তবে প্রশ্ন ছুড়তে পারি?
কেন সহজ সমীকরণের উত্তর মেলে না!
আমি কি তবে বুঁদ হতে পারি !
শিশির জমানো রাঙা ভোরে!
—আশিক মাহমুদ রিয়াদ
১১৩.
হাত বাড়িয়ে ছুঁয়ে দেখ
আমি যে আর আমি নেই
হয়েছি তোমার বিলীন
স্পর্শে তোমার জাগ্রত চোখ
সর্বব্যাপী বরজুখে তুমি আমি অমলিন।
– গোলাম সরোয়ার
১১৪.
স্বপ্ন বুনে পুঁথিরমালা গেঁথে চলি অজানায়
বেলি ফুলের সৌরভ সজিবতা অর্জন করি
দূর বহুদূরের রাস্তায় খুঁজে বেড়াই প্রিয় মুখ
হাসিমাখা সেই তোমাকে চাই
– গোলাম সরোয়ার
১১৫.
এখনো ছোঁয়ার শরীর থেকে গন্ধরা আসে
আমার নাকের সীমানায়। অনুক্ষণ ডুবতে
থাকি পূর্বের সন্ধিক্ষণে। শুধু দূরত্বের জন্য
দৃষ্টিতে আঁকতে পারি না রূপের চন্দ্রিমা।
-গোবিন্দলাল হালদার
১১৬.
অনুপস্থিত প্রহরে ভাবনার চোখে
যতবার দেখি তোমাকে ততবার আলোরা এসে
ফুটিয়ে তোলে তোমারই শিল্পী মুখের
মোনালিসা প্রতিকৃতি।
-গোবিন্দলাল হালদার
১১৭.
যতবার মিষ্টি চিন্তার জলে ভিজে যাই,ততবার
অনুভূতির সারগাম বুকে বেজে ওঠে কষ্টের বিউগলে
তখন বুকের অলিন্দ পাড়ায়
নিরামিষ আকাঙ্খারা চিরিত করে ওঠে।
-গোবিন্দলাল হালদার
১১৮.
এখানে রাত্রি নিরব, বিকেলটা ধূসর
প্রেমগুলো রঙিন কাগজের মতো
উড়ে বেড়ায় প্রেমিকের বুক থেকে বুকে
বিকেলে ধলেশ^রীর বুকে নৌকায় অলস সময়।
-অলোক আচার্য
১১৯.
পাহাড়গুলো হুড়মুড় করে ভেঙে পড়ছে
বিস্তৃত জলরাশি ক্রমশঃ উধাও হয়ে যাচ্ছে
পাখিদের ডানা থেকে খসে খসে পড়ছে শুভ্র পালক,
কোথাও কোনো বৃক্ষ নেই; কোথাও কোনো ছায়া নেই
কোথাও কোনো ফুলও নেই; ফুলের কোনো ঘ্রাণও নেই!
-রফিকুল নাজিম
১২০.
ভালবাসা হারিয়ে গেলে
পড়ে থাকে স্মৃতির দহন।
ভালবাসা হারিয়ে গেলে
অনিদ্রার রাত গুলো দীর্ঘ হতে হতে
-গোলাম কবির
১২১.
ভেবেছিলাম আশ্বিনের ঝরা মেঘে বৃষ্টি হবে,
হীরক কুচির ঘোর আলপনায় আমার দুয়ার,
উঠোন, কলতলা, তুলসীমঞ্চে লক্ষ্মী জেগে উঠবে
-ড.গৌতম সরকার
১২২.সম্পর্ক যখন পুরনো হয়, কল দেওয়া কমে যায়, কথা বলার সময় কমে যায়, মেসেজ দেওয়া কমে যায়, রিপ্লে হয় ধীর গতির, অবহেলা বেড়ে যায়, কমে যায় গুরুত্ব।
১২৩.আমরা খুব কাছে তবু ও অনেক দূরে ঠিক যেমন ডিসেম্বর আর জানুয়ারি।
১২৪.ভেতরটা যে যায় পুড়ে যায়- শব্দহীনা বজ্রপাতে,
তবুও অষ্টপ্রহর স্বপ্ন আঁকি কল্পনারই ক্যানভাসেতে।
~রিতিকা
১২৫.রাগ করলে নাকি সম্পর্ক গভীর হয়?
আর আমি রাগ করলে উল্টো আরও সম্পর্ক নষ্ট হয়।
১২৬.আমরা দুঃখ জমাতে পারি, কিন্তু সুখ জমিয়ে রাখতে পারি না। আমাদের স্বভাবে সুখ জমানোর নিয়ম নাই। তাই আমরা অতি সুখে বিভোর হয়ে আপনজন ভুলে যাই।
-আলতাফ
১২৭.হাসির আড়ালে লুকিয়ে ফেলেছি আমার জীবনের সব একাকিত্বের গল্প।
১২৮.বড্ড ফিরে পেতে মন চায় সেই রাতগুলি যখন কোন ভাবনা ছাড়াই ঘুমিয়ে যেতাম।
১২৯.একদিন আমার জায়গায় নিজেকে রেখে দেখো, কষ্ট জিনিস টা কি তুমি বুঝতে পারবে।।
১৩০.তীব্র অভিমান নিয়ে যে চলে যায়, সে আর কোনোদিনও ফিরে আসে না।
১৩১.প্রিয় মানুষের থেকে বিচ্ছেদ অতটা যন্ত্রণা দেয় না, যতটা যন্ত্রণা অনুভব হয় তাকে অন্য একটি মানুষের সাথে দেখতে।
১৩২.বেশি সরল হওয়া ঠিক না আসলে। সরল মানুষের ফায়দা সবাই তুলতে চায়। সরলতার দাম কেউ দেয় না। তাই একটু কঠিন হতে শেখো। নিজেকে এমন ভাবে গড়ে তোলো যাতে কেউ ঠকাতে না পারে।
১৩৩.মাফ করতে পারবো না তোমাকে। পারলে এমনেই ভালো থাইকো। কারণ তোমাকে মাফ করে দিলে নিজের সাথে খুব অবিচার করা হবে।
১৩৪.দিন শেষে কারো মেসেজের জন্য অপেক্ষা করা টা স্বাভাবিক কিন্ত অপেক্ষা করতে করতে এক বুক অভিমান নিয়ে ঘুমিয়ে পড়া খুব কষ্টের, পুরো কাদিয়ে ছাড়ে।
১৩৫.যদি জানতাম তিলে তিলে ক্ষয় হয়ে যাবো তাহলে কখনোই ভালোবাসি কথাটা প্রকাশ করতাম না।
১৩৬.আজও ভালোবাসি, কাল ভালোবাসি, এখনও ভালবাসি, পরেও ভালোবাসি, তুমি থাকলেও ভালোবাসি, না থাকলে ভালোবাসি।
১৩৭.আমি তেমন আহামরি কিছু না আমাকে ছাড়াও সুন্দর ভাবে বেঁচে থাকা যায়।
১৩৮.শখের অনেক কিছুই ত্যাগ করেছি, মন তো পাথর হবেই।
১৩৯.বাস্তবতা থেকে একটা জিনিস শিখেছি চুপচাপ মেনে নিলে সবার কাছেই ভালো থাকা যায়।
১৪০.মানুষ নিজেকে তখনই অসুন্দর ভাবে
যখন দেখে তার প্রিয় মানুষটি অন্য কারো প্রতি দুর্বল।
১৪১.কিছু মানুষ এতটাই গভীরে ছুঁয়ে যায় যে, মানুষটা ঠকিয়ে চলে যাবার পরও; আমরা তার কাছেই ফিরতে চাই আবার ঠকার জন্য।
১৪২.আমরা নিজের জীবন নিজেই নষ্ট করে ভাগ্যের উপর দোষ চাপিয়ে দেই!
এ আর আকাশ
১৪৩.শত কষ্ট দমিয়ে আমি আমারে সবটা ভালোবাসি।
১৪৪.আমি তোমায় ঠিক যতটা ভালোবাসি, দুঃখরাও ঠিক আমায় ততটাই ভালোবাসে!
১৪৫.উচ্ছ্বাসিত হাসির জন্য দিনের পর দিন অপেক্ষা করা মানুষগুলো মিথ্যে হাসতে হাসতে অপেক্ষার সেই মুহুর্তে সুখে কেঁদে দেয়।
–আলতাফ
১৪৬.তুমি কোথায় পাবে এমন মানুষ, যে তোমাকে পাওয়ার জন্য দু’হাত তুলে সৃষ্টিকর্তার কাছে কেঁদেছে।
১৪৭.আমাকে ভালোবাসে অথচ আমাকে না পেলে সমস্যা নেই, এমন মানুষের প্রতি আমার জন্মানো ভালোবাসার মৃত্যু হোক।
১৪৮.চাইলেই তো আর সব আঘাত ভুলে জাওয়া যায় না, কিছু আঘাত আজীবনের জন্য দাগ কেটে যায়!
১৪৯.ভেবেছিলাম তার জন্য পুরো দুনিয়ায় সাথে যুদ্ধ করবো আফসোস তাকে পাওয়ার জন্য তার সাথেই যুদ্ধ করতে হয়েছে।
১৫০.সবশেষে আমিও হার মেনে নিলাম, তোমাকে পাবো না জেনেও ভালোবেসে ছিলাম, ভেবেছিলাম আমরা দুজন যদি চাই তাহলে পেয়ে যাব কিন্তু দেখো আমি তোমাকে চাইলেও তুমি আমায় চাইলে না।
১৫১.সবচাইতে জঘন্য মানুষ হচ্ছে সেই মানুষ, যে মানুষকে মিথ্যা ভালোবাসা দেখায়। আর যখন মানুষটার ভালোবাসা সত্যি চলে আসে, তখন সে বেইমানি করে হাত ছেড়ে দেয়।
১৫২.হেরে যাওয়া মানুষ গুলাই জানে, নিদারুণ পৃথিবীতে বেঁচে থাকার স্বাদ কেমন!
১৫৩.নাহ, এখন আর কোন এক্সপেক্টেশন নেই, সময়ের সাথে সাথে এগিয়ে যেতে থাকবো, তারপর যা হবে দেখা যাবে।
১৫৪.সুতো ছিড়ে গেলে ঘুড়ির পিছনে দৌড়াতে নেই, ঘুড়িকে উড়তে দেখার মাঝেও একটা, আনন্দ আছে।
১৫৫.অনেকের বেকারত্ব জয় করা হয় না বলে, রোজ অজস্র স্বপ্নের মৃত্যু হচ্ছে!
১৫৬.আচ্ছা তুমি কি আগের মতোই হাসো? নাকি আমাকে হারিয়ে তুমিও বিষন্নতায় ভোগো?
১৫৭.শুধু এইটুকুই বলেন অপেক্ষা করবো নাকি বদলে যাবো আপনার মতো।
১৫৮.মানুষ সবচেয়ে বেশি প্রেমে পড়ে কিসের জানেন? কথার ! কথা বলার ধরন, স্বর রুচিবোধ আর শব্দ। শুধু কথা দিয়ে কাউকে মেরে ফেলা যায়। কথা দিয়ে স্বপ্ন বাস্তবায়নের অর্ধেক কাজ হয়ে যায়, কথা দিয়ে একটা যুদ্ধ বাধিয়ে ফেলা যায়।
১৫৯.আমরা সহজ সরল মানুষগুলো একটু সুখ খুঁজতে গিয়ে দুঃখ কিনে আনি!
– এ আর আকাশ
১৬০.দূরত্ব কখনো সম্পর্ক আলাদা করে না। ঘনিষ্ঠতা কখনো সম্পর্ক তৈরি করে না। অনুভূতি যদি সত্য আর আন্তরিক হয়, তাহলে সম্পর্ক বেঁচে থাকে চিরকাল
১৬১.কে ইগনোর করলো, কে কষ্ট দিলো, কে কথা বললো, কে বললো না, এখন আর এসব নিয়ে ভাবিনা! নিজের মতো একা থাকি ভালো থাকি।
১৬২.কতটা soft heart জানেন? কেউ হাজারো কষ্ট দেওয়ার পর দুটো মিষ্টি করে কথা বললেই সব ভুলে যাই।
১৬৩.মানুষ আর কি ব্যথা দিতে জানে? “তারচেয়ে বেশি ব্যথা দিতে জানে আমাদের চোখ”। মুহূর্তে ক্ষণে ক্ষণে স্মৃতিগুলো কে মনে করায় আর চোখ থেকে অশ্রু ঝরায়!
১৬৪.একটু ভালো থাকার জন্য এতো মানিয়ে চলি, এতো যুদ্ধ করি, তাও দুইটা দিন একটানা ভালো থাকতে পারি না।
১৬৫.প্লান করে ঠকানো যায় সত্যি কিন্তু প্লান করে কাউ কে ভালোবাসা যায় না।
১৬৬.জীবন নিয়ে এতো অভিযোগ কিসের? যা হচ্ছে হোক না! মানুষ বাঁচেই বা ক’দিন
১৬৭.সম্পর্ক শেষ হলেও শেষটা সুন্দর হোক, যাতে রাস্তায় দেখা হলে চোখে চোখ রেখে হাসা যায়।
১৬৮.প্রিয়জনের মৃত্যু সবচেয়ে ভয়ঙ্কর শোক হলেও প্রিয়জনের সাথে বিচ্ছেদের সময়টা তারচেয়েও বেশি ভয়ঙ্কর
১৬৯.প্রিয় ঠিকানা যাদের হাতছাড়া হয়েছে, তারাই জানে দুঃখ পেতে কেমন লাগে!
১৭০.তারপর যখন বুঝতে পারলাম তারে বুঝাইয়া কোন লাভ হবে না, তখন থেকে নিজেকেই বুঝাতে লাগলাম।
১৭১.বার বার ক্ষমা চেয়েও যার কাছে ক্ষমা পাওয়া যায় না, তাকে ক্ষমা করে দিয়ে আসুন।
১৭২.সুতো ছিড়ে উড়তে থাকা ঘুড়িটাও ধরার জন্য আমরা তার পিছু দৌড়াতে থাকি। আর তুমি তো আমার ভালোবাসার মানুষ, এতো সহজে কিভাবে তোমার পিছু ছাড়ি।
১৭৩.আমি জানি না মানুষটা আমাকে miss করে কিনা তবে আমি মানুষটিকে প্রতিটা মুহূর্ত miss করি।
১৭৪.পরিবর্তন হতে চায়নি, বাধ্য করেছো তুমি, ছিলাম তো তোমারই কিন্তু আফসোস ধরে রাখতে পারোনি।
১৭৫.জীবনের শেষ প্রান্তে গিয়ে হলেও আমি একবারের জন্য তোমাকেই চাই।
১৭৬.ব্রাজ যার সাথে রাত জেগে ভোর পাঁচটা অবধি কথা বলছো, হতে পারে একদিন তাকে না পাওয়া যন্ত্রণা আর রেখে যাওয়া স্মৃতিগুলো তোমাকে ভোর পাঁচটা অবধি কাঁদাবে, এটাই বাস্তবতা।
১৭৭.কাউকে আঘাত করে নিজে ব্যাথা পেলেও তখন ব্যাথা অনুভব হয় না। কিন্তু যখন কেউ আপনাকে আঘাত করবে তখন সেই ব্যাথা সহ্য হবে না।
১৭৮.জন্ম থেকেই মানুষ প্রতিনিয়ত নিজের অস্তিত্বকে বাঁচিয়ে রাখার চেষ্টা করে বেড়ায়; নানান আঘাত-প্রতিঘাতে সহ্য করতে করতে; একসময় মানুষ ক্লান্ত হয়ে যায়। অন্যের কারণে, বারবার নিজেকে বদলে ফেলার চেষ্টায় একদিন একেবারেই শান্ত হয়ে যায়।
১৭৯.দুঃখ-কষ্টের কাছে বারবার পরাজিত হয়ে, নিজেকে বদলাতে বদলাতে; এমন একটা অবস্থানে মানুষ চলে আসে, যেখান থেকে নিজেকে নতুন করে বদলানোর মতন আর কিছু থাকে নাহ।
১৮০.অনেকের অনুপস্থিতি আমার খারাপ লাগলেও তোমার অনুপস্থিতিতে যেন আমার হৃদপিন্ডে রক্তক্ষরণ শুরু হয়।
১৮১.সবার গল্প যদি পূর্ণতায় ভরে উঠতো, তাইলে কারো আর্তনাদ কেউ শুনতো না।
১৮২.খুব বেশি পছন্দের কিছু না পাওয়াই ভালো, তাতে বাস্তবতা শেখা যায়! খুব ভালোবাসার মানুষকে না পাওয়াই ভালো, তাতে ভালোবাসার মূল্য বোঝা যায়!
১৮৩.দূরত্ব কতটা বেড়ে গেলে “সে আমার থেকে আমার ছিল” হয়ে যায়!
১৮৪.মাঝরাতে হঠাৎ করে ইচ্ছে হলো তোমাকে মেসেজ করি কিন্তু পারলাম না, মনে পড়লো অধিকার হারানোর পর বিরক্ত করতে নেই।
১৮৫.মানুষ চিনতে শিখে গেলে, কারো প্রতি কোন অভিযোগ থাকে না, তখন মনে হয় দূরত্বই শ্রেয়।
১৮৬.গন্তব্য ছিল জীবনের শেষ অব্দি, কিন্তু শুরুতেই ঘটে গেল সমাপ্তি!
১৮৭.তুমি বললে সময় বদলায়, আমি তোমার দিকে তাকিয়ে মুচকি হেসে ভাবলাম,শুধু সময় নয় সাথে তুমিও বদলে গিয়েছো অনেকটা।
১৮৮.কিছু মানুষের ঋণ কখনই শোধ করতে পারবো না। কারণ যে দুঃখ তারা আমায় দিয়েছিলো সে দুঃখ ফিরিয়ে দেয়ার সামর্থ্য আমার নেই।
১৮৯.ভালোবাসা সবার প্রতি আসলেও ঘৃণা সবার প্রতি আসে না। ঘৃণা আসে স্পেশাল কিছু মানুষের উপরেই!
১৯০.তুমি আমার হঠাৎ মনে পড়া কেও নাহ, তুমি সর্বদাই আমার মনে থাকা একজন।
১৯১.অন্যের স্বপ্ন ভেঙে দিয়ে নিজের স্বপ্ন পূরণ করবেন কখনোই হবে না, সৃষ্টি কর্তা দয়াবান কিন্তু ন্যায়বিচারক।
১৯২.এমন একজনকে ভালোবেসে ফেলেছি যাকে চাওয়াটা অন্যায় আর ভুলে যাওয়াটা অসম্ভব।
১৯৩.হঠাৎ পরিবর্তন হওয়ার পিছনে অনেক অজানা গল্প থাকে।
১৯৪.আসলে Break-up হয়নি আমাদের, একটা সময় এসে তার পছন্দ বদলে গেছে।
১৯৫.তারপর আমি দেখলাম আমর দূরত্ব তোমাকে ভালো রেখেছে,
তাই আমি আর কাছে যাওয়ার চেষ্টা করিনি এর মানে এই না
যে, আমি তোমাকে ভালোবাসিনি। আমি থাকতে চেয়েছিলাম
বহুবার বহুভাবে কিন্তু তুমি রাখনি, কিংবা রাখতে পারোনি।
১৯৬.কিছু মানুষ জীবনে এসে আমাদের এমন ভাবে এলোমেলো করে দিয়ে যায়, আমরা আর গুছিয়ে উঠতে পারি না।
১৯৭.আজকের ভালোবাসার জায়গাটা যখন ঘৃণায় পরিনত হবে সেদিন বুঝবে কতটা ভালোবাসা ছিলো তোমার জন্য।
১৯৮.কতদিন হয়ে গেছে তোমাকে দেখি না, অথচ তোমারে রোজ কত মানুষ’ই দেখে! তাদের মধ্যে যদি আমিও তোমায় দেখতে পেতাম।
১৯৯.প্রথমবার আমি অনুভব করলাম যে মানুষটা সবচেয়ে বেশি ভালো রাখতে পারে সেই মানুষটা সবচেয়ে বেশি কষ্ট দিয়ে যেতে পারে।
২০০.আমার সুন্দর জীবনটা কে ধ্বংস করে দেওয়ায় জন্য ধন্যবাদ আপনাকে!
২০১.ভীষণ রকম একাকিত্ব ভর করেছে আমায়। জানিনা তোমায় পেয়ে একাকিত্ব হারানোর আগে নিজেকেই হারিয়ে ফেলি কিনা।
২০২.এসেছিলো কেউ, ভালোবাসেনি তবে অসম্ভব মায়ায় বেধে ছিলো আমায়।
২০৩.কে বলেছে দ্বিতীয়বার ভালোবাসা যায় না? যে তোমার অতীত জেনে তোমাকে ভালোবাসবে সেই তো আসল ভালোবাসার মানুষ।
২০৪.যত বেশি প্রত্যাশা তত বেশি হতাশা। চাহিদা যত কম জীবন তত সুন্দর।
২০৫.প্রিয় হতে গিয়ে ফিরে আসলাম অপ্রিয় হয়ে! সাথে নিয়ে আসলাম অসাধারণ কিছু স্মৃতি, যা বয়ে বেড়াতে হবে সারাটি জীবন!
২০৬.এই মুহুর্তে যাকে খুব বেশি কাছে দরকার, সেই বহু বহু মাইল দূরে।
২০৭.যে মানুষটা তোমাকে বছরের পর বছর মানসিক শান্তিতে আগলে রাখবে, হুট করে একদিন দেখবে তোমাকে এমন ভাবে মানসিক অত্যাচার করবে, সেদিন তোমার বেঁচে থাকার ইচ্ছেটাই মরে যাবে!
২০৮.আমি তোমাকে খুঁজতে গিয়ে নিজেকেই হারিয়েছি বহুবার।
২০৯.মানুষ কয়দিন আর বাঁচে বলো? তবুও ক্ষনিকের এই দুনিয়ায় কতই-না প্রতারণায় মেতে থাকে মানুষ।
২১০.তুমি চলে যাওয়াতে মোটেও আমার কষ্ট হয়নি কারণ আমি সেই মানুষের দলে যাকে খুব সহজে ছেড়ে যাওয়া যায়।
২১১.যে একবার বিশ্বাস ভেঙ্গে দেয়, তাকে পুনরায় বিশ্বাস করা আপনার জীবনের সবচেয়ে বড় বোকামি। কারণ সে আবার আপনার বিশ্বাস ভে’ঙ্গে দিতে প্রস্তুত!
২১২.আমি প্রচন্ড অভিমানী জেনেও তুমি উল্টো অভিমান করে আমাকে দূরে সরিয়ে দিলে। আসলে এটা কি সত্যি তোমার অভিমান ছিলো নাকি আমাকে সরিয়ে দেওয়ার জন্য অভিনয় ছিলো?
২১৩.ভাবিনি কখনো পুরোনো দিনের মায়া এমনভাবে তাড়া করে বেড়াবে, যে স্বার্থপর স্মৃতিরা মিলে রাত দুপুরে কাঁদাবে।
২১৪.কোন কিছু নিয়ে অতিরিক্ত এক্সাইটেড হওয়ার কিছু নাই। কিছু সময় যেতে দাও, সেটাই তোমার বিষাদের সব থেকে বড় কারণ হবে।
২১৫.আমাদের সুচনা যতটা রঙিন ছিল, উপসংহার ঠিক তার দ্বিগুণ বেদনাদায়ক ছিল।
২১৬.বাস্তবতা এতটাই ভয়ঙ্কর যে, বাস্তবতা কেউ মেনে নিতে আমাদের কষ্ট হয়!
২১৭.ভুল মানুষ দিয়ে শুন্যস্থান পূরণ করার চাইতে সেই স্থানে ধুলো জমে থাকা ভালো।
২১৮.অভিমান, অভিযোগ কেবলতো তারাই করে, যারা স্নেহপিপাসু হয়ে জন্মজন্মান্তরের জন্য হাত ধরে।
২১৯.যারা ছেড়ে যায় অল্পতে, তাদের এখন আর ফিরে পাওয়ার উপায় খুঁজি না!
২২০.নিজেও জানি না এই জীবন কেমন যাইতেছে, দুনিয়া দেখার বয়সে দুনিয়া ছাড়তে মন চাইতেছে।
২২১.যে মানুষটার সাথে “দিনের পর দিন” “রাতের পর রাত” অনেকটা সময় কথা হতো। যার সাথে কথা না বললে ভালোই লাগতো না, নিজেকে ভিশন একা একা লাগতো, এক কথায় তার সাথে কথা না বললে পেটের ভাতই হজম হতো না! অথচ এখন সময়ের পরিবর্তনে তার সাথে কথাই বলা হয়ে উঠে না!
২২২.যারা ভুল দেখলে ছেড়ে চলে যায়, তারা আসলে ভালো থাকতে আসে, আর যারা ভুলটা শুধরিয়ে পাশে থাকে, তারাই তো ভালোবাসে।
২২৩.সবার অসহায়ত্বে সবাইকে সহায় দেওয়া, সবার পাশে থাকা মানুষটা দিন শেষে বড্ড অসহায় আর একা।
২২৪.আপন হতাশায় ঘনঘন নিজেকে বড্ড দামহীন মনে হয়, সবসময় লড়াইয়ের শক্তি থাকে না।!
২২৫.অনেক শখের একটা মানুষ ছিলো কিন্তু মানুষটা আমার ভাগ্যে ছিলো না।
২২৬.ভালো থাকতে এসেছিলে, শেষে আমার ভালো থাকাটাই নিয়ে গেলে!
২২৭.তোমাকে একটা নজর দেখার জন্য আমার তৃষ্ণার্ত চোখ দুটি তোমার পথের পানে অপলক তাকিয়ে আছে।
২২৮.কিছু কিছু আঘাত কখনোই পুরোনো হয়না। যখনই মনে পড়ে, মনে হয় আঘাত তখনই পেয়েছি
২২৯.আমরা একদিনে সবটা ভুলি না, হয়তো রোজ একটু কাঁদি, একটু ব্যথা পাই, রোজ একাই দু-একপা হেঁটে দেখার চেষ্টা করি। তারপর একা সকাল আসে, জানালা দিয়ে রোদটা গায়ে এসে লাগে, আর ভুলতে চাওয়া সবটুকু বাষ্প হয়ে রোদে মিশে যায়। আমাদের কিছুটা সময় লাগে শুধু। আমরা সবটা ভুলে যাওয়া শিখে যাই।
২৩০.কিছু মানুষ পশুর থেকেও নিকৃষ্ট, তাদের মন আছে ঠিকই কিন্তু মনুষ্যত্ব নেই।
২৩১.মৃত্যুর অভিধানে অপেক্ষা বলে কোনো শব্দ নেই, তাহলে প্রিয় মানুষটাকে নিজের করে নিতে অপেক্ষা কিসের?
২৩২.মানুষ জন্মগত ভাবে অন্তর্মুখী স্বভাবের হয়ে জন্মায় না। একজন বহির্মুখী স্বভাবের মানুষের অন্তর্মুখী স্বভাবের হতে তার কাছের মানুষের আঘাত, অবজ্ঞা আর অবহেলা গুলোই যথেষ্ট।
আরও ক্যাপশনঃ
- “এমন একটি পৃথিবীতে হারিয়ে গেছে যা আর বাড়ির মতো মনে হয় না।”
- “হৃদয় ভেঙ্গেছে এবং আমার টুকরোগুলো খুঁজে বের করার চেষ্টা করছে।”
- “অশ্রু এমন শব্দ যা হৃদয় প্রকাশ করতে পারে না।”
- “নিঃশব্দ আর্তনাদ এবং ভেঙে যাওয়া স্বপ্ন।”
- “মানুষের সাগরে, আমার চোখ সবসময় তোমাকে খুঁজবে।”
- “যখন তুমি সূর্যের আলো খুঁজে পাও না, তখন ঝড় হয়ে যাও।”
- “একটি অধ্যায় শেষ হয়েছে, কিন্তু ব্যথা রয়ে গেছে।”
- “আমার হাসির পিছনে সবকিছু আপনি কখনই বুঝতে পারবেন না।”
- “কখনও কখনও, দুঃখ উপেক্ষা করার জন্য খুব জোরে।”
- “স্মৃতিগুলিকে ধরে রাখা যা ধীরে ধীরে হারিয়ে যাচ্ছে।”
- “সবচেয়ে কঠিন অংশটি ছেড়ে দেওয়া নয় বরং আবার শুরু করতে শেখা।”
- “আমার মনের করিডোরে হাসির প্রতিধ্বনি।”
- “ধরে রাখা এবং ছেড়ে দেওয়ার মধ্যে ছিঁড়ে গেছে।”
- “বৃষ্টির দিন আমার আত্মার ভিতরে ঝড় মেলে।”
- “ভাঙা crayons এখনও রঙ, কিন্তু মাস্টারপিস অসম্পূর্ণ মনে হয়।”
- “হারানো তারা এবং একটি ভাঙা চাঁদ, ঠিক আমার হৃদয়ের মতো।”
- “এমন কাউকে ভুলে যাওয়ার চেষ্টা করছি যে তোমাকে মনে রাখার মতো অনেক কিছু দিয়েছে।”
- “বোঝে না এমন লোকে ভরা ঘরে দম বন্ধ করা।”
- “আপনি যে দাগগুলি দেখতে পাচ্ছেন না তা নিরাময় করা সবচেয়ে কঠিন।”
- “মেকআপের নীচে এবং হাসির আড়ালে, আমি কেবল একজন মেয়ে যে বিশ্বকে সদয় হতে চায়।”
- “রাত যত গাঢ় হয়, আমার আত্মাও ততই বাড়ে।”
- “একসময় যা ছিল তার ধ্বংসাবশেষের মধ্য দিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছি।”
- “যখন আপনি আপনার যা ছিল তা মিস করেন, কিন্তু যা চলে গেছে তা পরিবর্তন করতে পারবেন না।”
- “কখনও কখনও, আপনি যা করতে পারেন তা হল বিছানায় শুয়ে থাকা এবং আলাদা হয়ে যাওয়ার আগে ঘুমিয়ে পড়ার আশা করা।”
- “বিবর্ণ হাসি এবং দূরের চোখ।”
- “একটি শূন্য হৃদয়, স্মৃতিতে পূর্ণ।”
- “সূর্যাস্ত একটি অনুস্মারক যে সব শেষ সুন্দর হয় না।”
- “সবকিছু ঠিক আছে বলে ভান করা নিজেকে বোঝানোর সবচেয়ে সহজ উপায়।”
- “প্রতিটি সুন্দর জিনিসের পিছনে, কিছু ধরণের ব্যথা আছে।”
- “আমার হৃদয়ের শূন্যতার চেয়ে পৃথিবীর ওজন কম ভারী।”
- “আমি ঠিক নই, কিন্তু তবুও আমি হাসি।”
- “ছায়ার জগতে, সে ছিল অন্ধকারের রশ্মি।”
- “আমার দানবদের ডুবানোর চেষ্টা করছি, কিন্তু তারা সাঁতার জানে।”
- “প্রতিটি হাসি আসল হাসি নয়; কখনও কখনও, এটি সাহায্যের জন্য একটি চিৎকার।”
- “অন্ধকারতম সময়েও সুখ পাওয়া যায়, যদি কেউ কেবল আলো জ্বালানোর কথা মনে রাখে। কিন্তু আলো যদি নিভে যায়?”
- “এক হাজার শব্দ আপনাকে ফিরিয়ে আনবে না; আমি জানি কারণ আমি চেষ্টা করেছি।”
- “বাড়ির জন্য ব্যথা আমাদের সবার মধ্যে থাকে, নিরাপদ জায়গা যেখানে আমরা আমাদের মতো যেতে পারি এবং প্রশ্ন করা হয় না।”
- “আমি কখনই জানতাম না যে আমি তোমাকে না হারানো পর্যন্ত হৃদয়বিদারক অনুভূতি কেমন ছিল।”
- “শরতের পাতার মতো, আমার চোখের জল নীরবে পড়ে যায়।”
- “যখন তুমি উজ্জ্বল দিকে তাকাতে পারবে না, আমি তোমার সাথে অন্ধকারে বসব।”
- “কাউকে ভালবাসার সবচেয়ে কঠিন অংশ হল বিদায়।”
- “আমি বেদনার মুখোশের জন্য হাসি, কিন্তু ভিতরে, ঝড় ওঠে।”
- “তারা বলে সময় সব ক্ষত সারায়, কিন্তু সময়ই যদি ক্ষত হয়?”
- “যে তোমাকে মনে রাখার মতো অনেক কিছু দিয়েছে তাকে ভুলে যাওয়া কঠিন।”
- “অতীতের দাগ বর্তমানের ক্যানভাসের গভীরে খোদাই করে।”
- “ভুলতে চেষ্টা করছি, কিন্তু হৃদয় ডিলিট বোতাম দিয়ে আসে না।”
- “স্মৃতির জালে আটকে থাকা, আমার মুক্ত হওয়া কঠিন।”
- “জীবনের সবচেয়ে একাকী মুহূর্ত হল যখন পৃথিবী এগিয়ে যায়, কিন্তু আপনি তা পারেন না।”
- “কাউকে আটকানোর জন্য আমি দেয়াল তৈরি করিনি, কিন্তু কে তাদের ভাঙ্গার জন্য যথেষ্ট যত্নশীল তা দেখার জন্য।”
- “সূর্যাস্ত প্রমাণ করে যে যাই ঘটুক না কেন, প্রতিটি দিন সুন্দরভাবে শেষ হতে পারে।”