আশিক মাহমুদ রিয়াদ
দুটি ঘর্মাক্ত শরীর একে অপরকে শেষ চুমু দিয়ে বিছানা থেকে উঠে কাপড় দিয়ে নিজেদের লজ্জাস্থান ঢেকে নেয়। মেয়েটি চুলগুলো গুছিয়ে খোপা করে পুরুষ মানুষের দিক থেকে আয়নার দিকে ঘুরে নিজের পড়নের টাওয়ালটা খুলে আবার আটঘাট করে এটে নিয়ে মিষ্টি গলায় বলে, ‘আমি আগে শাওয়ার নিয়ে আসি। তারপরে তুমি যেও’ পুরুষ লোকটি মাথা নেড়ে সায় দিয়ে, প্যাকেট থেকে একটি সিগারেট ধরিয়ে ফুরফুর করে টানতেই বাঁধে বিপত্তি, এতক্ষণ হৃৎপিন্ডের ওপর দিয়ে বেশ চাপ গিয়েছে। সেই ধকলের পরে, সিগারেটের নিকোটিনের ধকল না নিতে পেরেই দম ফেঁটে কাশে লোকটি। ভিতরের বাথরুমে শোনা যায় গুণ গুণ করে গানের শব্দ। মেয়েটির গলা ভালো, পুরুষ লোকটি উঠে গিয়ে দরজায় টোকা দেয়। টোকা পড়ার সাথে সাথে ভেতর দিয়ে মিষ্টি গলায় ভেসে আসে, ‘এই কি হলো?’ বাহির থেকে লোকটি দরজার সাথে মুখ লাগিয়ে বলে, ‘আই ওয়ান্ট টু শাওয়ার উইথ ইউ’ ধমকের সুরে ভেতর থেকে আওয়াজ ভেসে আসে, ‘উহু! ভেতরে এখন একদমই আসা যাবে না’।
-‘বেবি! প্লিজ আসি না ?
-‘উহু’ একদমই না। মেয়েদের গোসল দেখার এত শখ কেন হাহ? (কিছুটা ধমকের সুরেই বলে মেয়েটি)
লোকটির পুরুষস্বত্তায় সে কথা গিয়ে আহুত করে। যেন এখানে পুরুষের সব লজ্জা পরিণত হয় ক্রোধে। মেয়েটি বের হওয়ার আগে লোকটি মেয়েটির ফোন ঘাটার উদ্দেশ্যে যেতেই মেয়েটির ফোন বেজে ওঠে। স্ক্রিণে ভেসে আসে মেয়েটির স্বামীর সাথে ছবি। ফোণে স্ক্রিণে মেয়েটির সাথে লোকটি চেহারায় হ্যান্ডসামনেস নেই বললেই চলে, রোগা-পাতলা মানুষ। মাথার সামনের দিক দিয়ে চুল উঠে গিয়ে অদ্ভুত বিশ্রি এক অবস্থার সৃষ্টি করেছে। দাঁতগুলো হলদেটে, চোখে পাওয়ারি চশমায় ভেসে উঠেছে তার স্ত্রীর উত্তপ্ত যৌবন। ফোন হাতে নেওয়া লোকটি মৃদু হেসে বলে, ‘স্ক্রাউন্ডেল!’
পুরো গল্পটি প্রকাশিত। পড়তে এখানে ক্লিক করুন